May 5, 2024, 9:54 pm

আবাসিক এলাকায় অবৈধ কয়েল কারখানা।যেকোনো সময় ঘটতে পারে শতশত মানুষের প্রান হানি

প্রতিনিধিঃ নারায়ণগঞ্জ জেলার সিদ্ধিরগঞ্জ থানার নাসিক ৩নং ওয়ার্ডের মাদানী নগর এলাকার মাদ্রাসা রোড আবাসিক এলাকায় বছরের পর বছর অবৈধ গ্যাস ব্যবহার,নেই বৈধ কোন কাগজ পত্র। জানাযায় প্রশাসনও দূর্নীতিবাজ তিতাসের কর্মকর্তা-কর্মচারীদের ম্যানেজ করে বছরের পর বছর অবৈধ ভাবে বাংলার কিং নামক মশার কয়েল কারখানা পরিচালনা করে আসছেন অরুণ মিয়া।

হয়ে গেছেন অর্ধশত কোটি টাকার মালিক। এলাকাবাসী শুত্রে জানাযায়, অরুণ মিয়ার এক সময় নুন আনতে পান্তা ফুরানোর দশা ছিল, সেই অরুণ মিয়া সেই লোক কি করে কয়েক বছরের ব্যবধানে এত টাকার মালিক। কি এমন “আলাদিনের চেরাগ” পেল সে? সরকার হারাচ্ছে কোটি কোটি টাকা রাজস্ব, অরুণ বনে গেছেন কোটি কোটি টাকার মালিক, বাংলার কিং মশার কারখানাটি অরুণ মিয়ার নিজের কেনা সম্পতি এবং নিজের বাড়ি থেকে পাইপ দিয়ে কম্পেসারের মাধ্যমে গ্যাস টেনে কয়েক কারখানায় জ্বালানো হচ্ছে।

জানাযায় বাংলার কিং মশার কয়েল কারখানা অবৈধ গ্যাস এবং পরিবেশ ছাড়পত্র বিহীণ দীর্ঘদিন প্রশাসনকে ম্যানেজ করে দেশের স্বনামধন্য বিভিন্ন কোম্পানির মশার কয়েল নকল ভাবে উৎপাদন করে বাজারজাত করে আসছেন,এমনকি পরিবেশ ক্ষতি করার কারণে এলাকাবাসী বিভিন্ন সময় মানববন্ধন করলেও টনক নড়েনি অরুণ মিয়ার।

বছরের পর বছর আবাসিক এলাকায় কি ভাবে, কোন ক্ষমতার বলে অবৈধ ভাবে কয়েল কারখানা চালাচ্ছে অরুণ মিয়া। এনিয়ে আশেপাশে বসবাস করা মানুষের মাঝে খোবের সৃষ্টি হচ্ছে। যেখানে একটি দূর্ঘটনা ঘটলে যেতে পারে কয়েক শত মানুষের প্রাণ।

এই ব্যাপারে নারায়ণগঞ্জে পরিবেশ অধিদপ্তরে যোগাযোগ করে জানা যায়, বাংলার কিং মশার কয়েল কারখানা নামে কোন প্রকার অনুমতি দেওয়া হয় নাই এবং আবাসিক এলাকায় মশার কয়েল কারখানার অনুমতি দেওয়ার বিধান নেই।

এ ব্যাপারে জানতে বাংলার কিং মশার কয়েল কারখানার মালিক অরুন মিয়ার সাথে কথা হলে, তিনি জানান “আমার সব কাগজ পত্র ঠিক আছে”,আর কেউ কখনও আমার বিরুদ্ধে কোন অভিযোগ দেয়নি, দিলে কারখানা সরিয়ে নিব।।.…

বিস্তারিত আগামী সংখ্যায়

এই বিভাগের আরও খবর


ফেসবুকে আমরা