April 26, 2024, 11:14 am

করোনায় মারাগেল মা, মৃত মায়ের পাশেই দুই দিন পরে ছিল দেড় বছরের শিশুটি

করোনার কারণে ট্রাজেডির সীমা ছাড়িয়ে যাচ্ছে ভারতে। মহারাষ্ট্রের পুনেতে সম্প্রতি যে ঘটনা ঘটলো, তাতে স্পষ্টই বোঝা গেলো, করোনাভাইরাস শুধু ফুসফুসই নয়, মনটাকেও বিষিয়ে তুলেছে সবার। কোভিডে আক্রান্ত ছিলেন মা। এ জন্য মৃত্যু যন্ত্রণায় শত ডাকাডাকিতেও কেউ কাছে ঘেঁষেনি। এদিকে স্বামী গেছে উত্তরপ্রদেশে কাজের সন্ধানে। সহসা ফিরে আসাও সম্ভব ছিল না তার পক্ষে। বাসায় ছিল না আর কোনও সদস্য। এরপর গত শনিবার (২৪ এপ্রিল) মৃত্যু হয় ওই নারীর। তার পাশেই ছিল দেড় বছরের একমাত্র শিশু সন্তান। শিশুটির কান্না শুনে এগিয়ে আসেনি কেউ। টানা দুদিন মায়ের লাশের পাশেই পড়েছিল সে! শিশুর কান্নার চেয়েও প্রতিবেশীদের মনে হয়েছিল, নিজের জীবন আগে। আর তাই টানা দুদিন এক ফোঁটা দুধ বা পানিও পায়নি শিশুটি।কোভিডের কারণে ট্রাজেডির সীমা-পরিসীমা ছাড়িয়ে যাচ্ছে ভারতে। মহারাষ্ট্রের পুনেতে সম্প্রতি যে ঘটনা ঘটলো, তাতে স্পষ্টই বোঝা গেলো, করোনাভাইরাস শুধু ফুসফুসই নয়, মনটাকেও বিষিয়ে তুলেছে সবার। কোভিডে আক্রান্ত ছিলেন মা। এ জন্য মৃত্যু যন্ত্রণায় শত ডাকাডাকিতেও কেউ কাছে ঘেঁষেনি। এদিকে স্বামী গেছে উত্তরপ্রদেশে কাজের সন্ধানে। সহসা ফিরে আসাও সম্ভব ছিল না তার পক্ষে। বাসায় ছিল না আর কোনও সদস্য। এরপর গত শনিবার (২৪ এপ্রিল) মৃত্যু হয় ওই নারীর। তার পাশেই ছিল দেড় বছরের একমাত্র শিশু সন্তান। শিশুটির কান্না শুনে এগিয়ে আসেনি কেউ। টানা দুদিন মায়ের লাশের পাশেই পড়েছিল সে! শিশুর কান্নার চেয়েও প্রতিবেশীদের মনে হয়েছিল, নিজের জীবন আগে। আর তাই টানা দুদিন এক ফোঁটা দুধ বা পানিও পায়নি শিশুটি। পরে বাড়ির মালিক খবর দেয় পুলিশে। পুলিশ আসে সোমবার। শিশুটিকে দেখেই ছুটে যান কনস্টেবল সুশীলা ও রেখা। দ্রুত হাতের কাছে দুধ, পানি যা পেলেন তা তুলে ধরেন শিশুটির মুখে। অভুক্ত শিশুটিও গিলতে থাকে গোগ্রাসে।কোভিডের কারণে ট্রাজেডির সীমা-পরিসীমা ছাড়িয়ে যাচ্ছে ভারতে। মহারাষ্ট্রের পুনেতে সম্প্রতি যে ঘটনা ঘটলো, তাতে স্পষ্টই বোঝা গেলো, করোনাভাইরাস শুধু ফুসফুসই নয়, মনটাকেও বিষিয়ে তুলেছে সবার। কোভিডে আক্রান্ত ছিলেন মা। এ জন্য মৃত্যু যন্ত্রণায় শত ডাকাডাকিতেও কেউ কাছে ঘেঁষেনি। এদিকে স্বামী গেছে উত্তরপ্রদেশে কাজের সন্ধানে। সহসা ফিরে আসাও সম্ভব ছিল না তার পক্ষে। বাসায় ছিল না আর কোনও সদস্য। এরপর গত শনিবার (২৪ এপ্রিল) মৃত্যু হয় ওই নারীর। তার পাশেই ছিল দেড় বছরের একমাত্র শিশু সন্তান। শিশুটির কান্না শুনে এগিয়ে আসেনি কেউ। টানা দুদিন মায়ের লাশের পাশেই পড়েছিল সে! শিশুর কান্নার চেয়েও প্রতিবেশীদের মনে হয়েছিল, নিজের জীবন আগে। আর তাই টানা দুদিন এক ফোঁটা দুধ বা পানিও পায়নি শিশুটি। পরে বাড়ির মালিক খবর দেয় পুলিশে। পুলিশ আসে সোমবার। শিশুটিকে দেখেই ছুটে যান কনস্টেবল সুশীলা ও রেখা। দ্রুত হাতের কাছে দুধ, পানি যা পেলেন তা তুলে ধরেন শিশুটির মুখে। অভুক্ত শিশুটিও গিলতে থাকে গোগ্রাসে। কান্নাজড়িত গলায় এনডিটিভিকে সুশীলা জানালেন, ‘আমার নিজেরও দুটি সন্তান আছে। ওকে কোলে নিয়ে মনে হলো নিজের সন্তানকে কোলে নিয়েছি।’কোভিডের কারণে ট্রাজেডির সীমা-পরিসীমা ছাড়িয়ে যাচ্ছে ভারতে। মহারাষ্ট্রের পুনেতে সম্প্রতি যে ঘটনা ঘটলো, তাতে স্পষ্টই বোঝা গেলো, করোনাভাইরাস শুধু ফুসফুসই নয়, মনটাকেও বিষিয়ে তুলেছে সবার। কোভিডে আক্রান্ত ছিলেন মা। এ জন্য মৃত্যু যন্ত্রণায় শত ডাকাডাকিতেও কেউ কাছে ঘেঁষেনি। এদিকে স্বামী গেছে উত্তরপ্রদেশে কাজের সন্ধানে। সহসা ফিরে আসাও সম্ভব ছিল না তার পক্ষে। বাসায় ছিল না আর কোনও সদস্য। এরপর গত শনিবার (২৪ এপ্রিল) মৃত্যু হয় ওই নারীর। তার পাশেই ছিল দেড় বছরের একমাত্র শিশু সন্তান। শিশুটির কান্না শুনে এগিয়ে আসেনি কেউ। টানা দুদিন মায়ের লাশের পাশেই পড়েছিল সে! শিশুর কান্নার চেয়েও প্রতিবেশীদের মনে হয়েছিল, নিজের জীবন আগে। আর তাই টানা দুদিন এক ফোঁটা দুধ বা পানিও পায়নি শিশুটি। পরে বাড়ির মালিক খবর দেয় পুলিশে। পুলিশ আসে সোমবার। শিশুটিকে দেখেই ছুটে যান কনস্টেবল সুশীলা ও রেখা। দ্রুত হাতের কাছে দুধ, পানি যা পেলেন তা তুলে ধরেন শিশুটির মুখে। অভুক্ত শিশুটিও গিলতে থাকে গোগ্রাসে। কান্নাজড়িত গলায় এনডিটিভিকে সুশীলা জানালেন, ‘আমার নিজেরও দুটি সন্তান আছে। ওকে কোলে নিয়ে মনে হলো নিজের সন্তানকে কোলে নিয়েছি আপাতত পুলিশের হেফাজতে আছে শিশুটি।

এই বিভাগের আরও খবর


ফেসবুকে আমরা