বছরের পর বছর ব্যস্ততম ঢাকা – চট্টগ্ৰাম মহাসড়কের শিমরাইল এলাকা দখল করে রেখেছে বিভিন্ন রুটের বাসসহ নানা রকম যানবাহন। রাস্তার দুই ধারসহ মাঝের সিংহভাগ সড়ক দখল করে পার্কিং করে রাখা হয় এসব গাড়ি। ফলে ওই সড়কে বিভিন্ন যানবাহন চলাচলে বিঘ্ন হচ্ছে। দুর্ঘটনাও ঘটছে অহরহ। প্রায় ২৪ ঘণ্টাই মহাসড়কের ওপর গাড়ি পার্কিং করে রাখা হয়।বিশেষ করে অফিস টাইমগুলোতে গোটা এলাকা পরিণত হয় এক বাসস্ট্যান্ডে। মহাসড়কের দুই-তৃতীয়াংশ জুড়ে বাস-ট্রাক পার্কিং করে রাখা হয়। বলছিলাম ঢাকা চট্টগ্রাম মহাসড়কের নারায়ণগঞ্জ সিদ্ধিরগঞ্জ শিমরাইল মোড়ে কথা।
ঢাকা চট্টগ্রাম মহাসড়কের শিমরাইল মোরের রাস্থার দু’পাশে নামে বেনামে সড়ক দখল করে স্ট্যান্ড বানিয়ে যাত্রী উঠানামা করার কারনে প্রতিনিয় যানজট লেগেই থাকে। যানজটের কারণে যাত্রী বাহি বাস গুলো দ্রুতগামী লেনের ভিতরেই নামিয়ে দিচ্ছে যাত্রীদের,তাই চারফুট ডিভাইডার ঝুঁকি নিয়ে পারহতে হচ্ছে যাত্রীদের।
মহাসড়কের পাশে সারি সারি করে রাখা হয়েছে বিভিন্ন কোম্পানির পরিবহন যেন দেখার কেউ নেই দায়িত্বে থাকা শিমরাইল হাইওয়ে পুলিশ দেখেও না দেখার ভান করছেন।
এ ব্যাপারে শিমরাইল হাইওয়ে পুলিশের টি আই শরিফউদ্দিনের বক্তব্য চাইলে ক্যামেরার সামনে কথা বলতে রাজি হননি তিনি।
মহাসড়কের একটি বড় অংশের ওপর বাস ট্রাক সি এন জি অটোরিকশা রাখার কারণে অন্য যানবাহনের সড়কে চলার ঝুঁকি বেড়েছে। নিয়মিত চলাচল করা বাসগুলো ঠিকমতো বাম পাশের লেনে চলাচলে অনিহা প্রকাশ করছে কারন বামের লেনে গেলে এক কিলোমিটার সরক পার হতে ত্রিশ চল্লিশ মিনিট লেগে যায় এলোমেলো গাড়ির কারনে তাই দ্রুতগামী লেন দিয়েই যাচ্ছে চালকরা ।
হাইওয়ে পুলিশ গাজীপুর রিজিয়নের নারায়ণগঞ্জ সার্কেলের সহকারী পুলিশ সুপার জাহিদুর রহমান চৌধুরীর অফিসে তাকে না পেয়ে ফোনে কয়েকবার চেষ্টা করেও তাকে পাওয়া যায়নি।