সিদ্বিরগঞ্জ প্রতিনিধি ঃ দেশের পূর্বাঞ্চলীয় অন্যতম প্রবেশপথ ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়ক এই সড়কের শিমরাইল ও সাইনবোর্ড এলাকায় অবৈধভাবে স্ট্যান্ড বানিয়ে যানজটের সৃষ্টি করে যাচ্ছে নাফ পরিবহন কর্তৃপক্ষ। এতে মহাসড়কে যেমন সৃষ্টি হয় যানজট, তেমনি ঝুঁকি নিয়ে চলাচল করতে হয় সাধারণ মানুষকে।
শনি থেকে শুক্র সকাল থেকে গভীর রাত পর্যন্ত নাফ পরিবহন শিমরাইল মোড় থেকে সোনারগাঁয়ের মোগরাপাড়া পর্যন্ত চলাচল করে হরহামেশা । জানাযায় রুটপারমিট ছাড়াই প্রশাসনকে ম্যানেজ করে প্রায় অর্ধশতাধিক নাফ পরিবহন চলাচল করে আসছে বছরের পর বছর ।
পরিবহনের প্রচলিত আইন কে বৃদ্ধাঙ্গুলি দেখিয়ে, ঢাকা -চট্টগ্রাম মহাসড়কে নাফ পরিবহন ব্যবসা করে আসছে। কিছু কিছু গাড়িতে দেখা যায় নাম্বার প্লেটই নেই এদিকে প্রশাসনের নেই সুদৃষ্টি।
নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক একাদিক ব্যক্তি জানান, নাফ পরিবহনের অনেক বাসের চালকের নেই ড্রাইভিং লাইসেন্স। আবার অপ্রাপ্তবয়স্ক ছেলেদের দিয়ে ড্রাইভিং করানো, এদের বিরুদ্ধে বেপরোয়াভাবে গাড়ি চালানোর অভিযোগ ও রয়েছে । তাদের বিরুদ্ধে পুলিশ কোনো ব্যবস্থা না নেয়ার কারনে পরিবহনের সাথে সংশ্লিষ্টরা দিন দিন আরও বেপোরোয়া হয়ে উঠেছে ।।
শিমরাইল এলাকায় নাফের চারটি স্টপেজ রয়েছে ঢাকা চট্টগ্রাম মহাসড়কের শিমরাইল এলাকার মুক্তি নগর, শিমরাইল পুলিশ বক্সে,ও শিমরাইল ট্রাকস্ট্যান্ড ও সাইনবোর্ড এগুলোর এলোমেলো যাত্রী উঠানোর কারনে যানজটের সৃষ্টি হয়।শিমরাইল পুলিশ বক্সের সামনে নাফের যাত্রী উঠানোর কারনে যানজটের সৃষ্টি হলেও রহস্য জনক কারনে ব্যবস্থা নেয় নি বক্স কর্তৃপক্ষ।এব্যাপারে যানার জন্য শিমরাইল পুলিশ বক্সের টি, আই, প্রশাসন সরফুদ্দিনের সাথে যোগাযোগ করার চেষ্টাকরে তাকে পাওয়া যায়নি।
এব্যাপারে কাঁচপুর হাইওয়ে থানার ও সি নবীর হোসেনের কাছে জানতে চাইলে তিনি বলেন হাইওয়ে পুলিশ কারো কাছ থেকে কোন টাকা নেয় না। তবে হাইওয়ে পুলিশের নাম ভাঙিয়ে কেউ চাঁদাবাজি করলে তাকে আইনের আওতায় আনা হবে। তিনি আরও বলেন, যদি কেউ রাস্তা দখল করে অবৈধভাবে স্ট্যান্ড তৈরি করে তাহলে তাদের বিরুদ্ধেও ব্যবস্থা নেওয়া হবে।
শিমরাইলে নাফ পরিবহনের পরিচালনার দায়িত্বে থাকা সুমন নামের এক ব্যাক্তির সাথে এব্যাপারে জানতে চাইলে তিনি বলেন আমাদের কাগজ আছে। আমরা কোন জিপি নেই না আমারা হাড়ির ১৮০০শত টাকা জমা নেই, আর বাকি সব পরিবহন যে ভাবে সিস্টেমে চলে আমরা সেই ভাবেবেই চালাই।