January 22, 2025, 3:40 pm

খিলক্ষেত থানা মুজাহিদ কমিটির সভাপতি রিপন গংঙ্গের কর্মকাণ্ড প্রেসক্লাব ভাঙচুর লুটপাট থানায় অভিযোগ

হাবিব সরকার স্বাধীন: ছাত্র-জনতার প্রবল গণআন্দোলনের মুখে অবসান হয়েছে আওয়ামী লীগের দীর্ঘ ১৬ বছরের শাসনামল। গত ৫ আগস্ট স্বৈরাচার শেখ হাসিনা পদ থেকে পদত্যাগ করে দেশ ছাড়েন দলটির সভানেত্রী শেখ হাসিনা। সরকারি চাকরিতে কোটা নিয়ে আন্দোলন করতে নেমে শেষ পর্যন্ত সরকারের পদত্যাগের একদফা দাবি বাস্তবায়ন করতে প্রাণ হারায় বহু ছাত্র- আমজনতা। ইতিহাস হয়ে থাকবে। গণঅভ্যুত্থানে নেতৃত্ব দেওয়া ‘বৈষম্য বিরোধী ছাত্র আন্দোলন’ নামের ছাত্র সংগঠনটির নাম ভাঙিয়ে
দেশের নানা স্থানে সরকারি-বেসরকারি দপ্তরের কর্মকর্তা-কর্মচারী,দলীয় ক্লাব ও বিভিন্ন শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের শিক্ষক-প্রধানদের হেনস্তা, অপমান অপদস্ত করার অভিযোগ উঠেছে। এমনকি এই সমস্ত থাবা থেকে রেহাই পায়নি সাংবাদিক সংগঠন খিলক্ষেত প্রেসক্লাব। এমন পরিস্থিতিতে মাঠ প্রশাসনের কর্মকর্তারা ঠিকভাবে দায়িত্ব পালন করতেও পারছেন না। বৈষম্য বিরোধী ছাত্র আন্দোলন প্লাটফর্ম একটি সফল গণঅভ্যুত্থানে নেতৃত্ব দিয়েছে। তাদের অর্জিত এ সাফল্যকে ধরে রাখতে হলে সমন্বয়কদের আরো সজাগ থাকাতে হবে।অভিযোগ উঠেছে ছাত্র বিএনপির নাম ভাঙ্গিয়ে প্রশাসনের চোখে ধুলো দিয়ে
নিজেকে খিলক্ষেত থানা মুজাহিদ কমিটি সদর খিলক্ষেত থানা -সভাপতি পরিচয় দিয়ে দখল বাণিজ্য করছেন বেপরোয়ায় উঠেছেন ভূমিদস্য রিপন এর ধূসরদের যার অডিও ভিডিও আমাদের দপ্তরে রয়েছে। রেলওয়ে সরকারি সম্পত্তি বাপ দাদার সম্পত্তি বলে প্রতারণা করার অভিযোগ উঠেছে তার বিরুদ্ধে।সরজমিনে গিয়ে দেখা যায়।রিপনের ক্ষমতার বাহাদুরিতে থেমে থাকিনি তার তার বংশের লোকজনক। এভাবে দল বেঁধে দখল চালাচ্ছেন রিপন, হাবিবুল্লাহ, আতিক, আনোয়ার, আফসো,গং।সরকারি রেলওয়ে জমি, ব্যবসা প্রতিষ্ঠান, মুরগির বাজার, শুটকির দোকান,দলীয় ক্লাব, সাংবাদিক সংগঠন, খিলক্ষেত প্রেসক্লাব কার্যালয়ে সহ টুপিওয়ালা শকুনের চোখ পড়েছে। খিলক্ষেত থানা মুজাহিদ কমিটি সদর খিলক্ষেত থানা -সভাপতি পরিচয় দেন কালাম হজ্জ কাফেলা এন্টার ট্রাভেলস ব্যবসায়ী চরমোনাই কথিত মোজাহিদ খিলক্ষেতের রিপন। ইতিপূর্বে যোগাযোগ মাধ্যম খিলক্ষেত প্রেসক্লাব ভাঙচুর লুটপাট সংবাদ প্রকাশ হয়। খিলক্ষেত থানা দখলবাজ রিপন ও বংশের কিছু লোকদের দখল বাণিজ্য নিয়ে থানায় লিখিত অভিযোগ করেন খিলক্ষেত প্রেসক্লাবের সভাপতি। খিলক্ষেত থানা আইনশৃঙ্খলা বাহিরও স্থানীয়দের নজরে আসলে ও কাউকে পাত্তাই দিচ্ছে না দখলবাজ রিপন। প্রশাসন কর্মকর্তাদের রিপন।খিলক্ষেত প্রেসক্লাব ভাঙচুর লুটপাট বিস্তারিত নিয়ে থানায় বৈঠক হয়,৫ তাং বৈঠকে তদন্ত কর্মকর্তা সংবাদকর্মীদের ক্লাব বুঝিয়ে দেওয়ার কথা থাকলেও রিপন ইশারা তা হয়নি। খিলক্ষেত থানা মুজাহিদ কমিটি খিলক্ষেত থানা -সভাপতি রিপনের কান্ডে পুলিশ অসহায় বর্তমান পরিস্থিতিতে।
(রিপনের দখল বানিজ্য
থামানোও যাচ্ছে না)
খিলক্ষেত প্রেসক্লাব দখল নিয়ে বাংলাদেশ সেনাবাহিনীর সাথে কয়েকবার মুঠোফোনে কথা হয়েছিল স্থানীয় থানা কর্মকর্তাদের সহযোগিতা নিতে বলেছেন বাংলাদেশ সেনাবাহিনী। তখনই সম্পূর্ণ বিস্তারিত ঘটনা নিয়ে থানায় লিখিত অভিযোগ করি।
সংশ্লিষ্ট সূত্রে জানা গেছে, গত ৬ আগস্ট খিলক্ষেত প্রেসক্লাব দখল করে নেন কথিত
চরমোনাই কথিত মোজাহিদ খিলক্ষেত থানার সভাপতি রিপনও দোসরা।
রাজহাঁসের মত যা পায় তা নিয়ে ব্যস্ত তিনি।
আগে আওয়ামী লীগের লোকজন দোকান, রিক্সা স্ট্যান্ড, অটো রিস্কা, ফুটপাত, জুট ব্যবসা, রেলওয়ে, সরকারি জমির দখল করে শত শত দোকান নির্মাণ করেছে। রাস্তার দুই পাশ দখল করে তৈরি করেছেন টাকা কামানোর মেশিন। সরেজমিনে গিয়ে দেখা যায়। রাস্তার পাশে মাছ বাজার, কাঁচাবাজার, ফলের দোকান, ডিম পট্টি, মুরগির দোকান। মাছপট্টি, কয়েকটি দলীয় ক্লাব, শুধু নেই সাংবাদিক সংগঠন খিলক্ষেত প্রেসক্লাব। এক ভুক্তভোগী বলেন প্রতি দোকানপতি ২ লক্ষ থেকে আড়াই লক্ষ টাকা এডভান্স নেওয়ার অভিযোগ নেতাদের বিরুদ্ধে।
আরেকজন দোকানি জানালেন, আগের মতোই তিনি পাচশত টাকা করে চাঁদা দিচ্ছেন।আমি একদিন দিছি চারশত টাকা। পরের দিন দোকান খুলি নাই, টাকাও দেই নাই। আজকে খুলছি, এখন টাকা দেয়া লাগবে।”বাংলাদেশে কোনো একটি সরকার পরিবর্তনের পর ব্যক্তির বদল ঘটলেও দুর্নীতি, আধিপত্য বিস্তার, চাঁদাবাজি কিংবা দখলের যে পুরনো ব্যবস্থা, সেটার পরিবর্তন খুব একটা হয় না।

এই বিভাগের আরও খবর


ফেসবুকে আমরা