October 8, 2024, 5:33 pm

মেয়র তাপসের সদরঘাট-পাটুয়াটুলি পরিদর্শন

সংবাদ বিজ্ঞপ্তি ঃপ্রকৃতির বৈরীতা উপেক্ষা করে ছুটির দিনে পূর্বনির্ধারিত সদরঘাট, চিত্ত রঞ্জন এভিনিউ ও পাটুয়াটুলি এলাকা
পরিদর্শন করেছেন ঢাকা দক্ষিণ সিটি করপোরেশনের (ঢাদসিক) মেয়র ব্যারিস্টার শেখ ফজলে নূর তাপস।

গতকাল শুক্রবার (৪ ফেব্রুয়ারি) দুপুর আড়াইটা হতে বিকেল পর্যন্ত ঢাদসিক মেয়র ব্যারিস্টার শেখ তাপস সদরঘাট লঞ্চ টার্মিনাল, টার্মিনাল সংলগ্ন সড়ক ও পার্কিং লট, সদরঘাট হতে আহসান মঞ্জিলমুখী সড়ক, পটুয়াটুলি সড়ক এবং জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয় সংলগ্ন পথচারী সেতু (ওভার ব্রিজ) সরেজমিনে পরিদর্শন করেন। এ সময় তিনি সেখানে সড়ক অন্তর্জাল সৃষ্টিতে সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তাদের নানাবিধ দিকনির্দেশনা দেন।

মূলতঃ আহসান মঞ্জিল, লালকুঠি ও রুপলাল হাউজ ঘিরে সেখানকার ঐতিহ্য ফিরিয়ে আনতে নানামুখী উদ্যোগ এবং সমন্বিত মহাপরিকল্পনার আওতায় পোস্তগোলা থেকে বসিলা পর্যন্ত ৬ সারি সড়ক অন্তর্জাল সৃষ্টির যে পরিকল্পনা গ্রহণ করা হয়েছে, তা বাস্তবায়নের আগে বিভিন্ন ধরনের প্রতিবন্ধকতা স্বশরীরে প্রত্যক্ষ করা এবং বাস্তবভিত্তিক দিকনির্দেশনা দিতে দক্ষিণ সিটির মেয়র ব্যারিস্টার শেখ তাপস এই পরিদর্শনে যান।

এ সময় ঢাদসিক মেয়র ব্যারিস্টার শেখ তাপস টার্মিনালের সম্মুখ, টার্মিনাল হতে ডান ও বামের সড়কে প্রয়োজনীয়তা অনুসারে প্রশস্ত হাঁটার পথসহ (ফুটপাত) কোথাও ৪ সারি আবার কোথাও ২ সারি সড়ক গড়ে তোলার ওপর জোর দেন। এছাড়াও চিত্ত রঞ্জন এভিনিউ ও পাটুয়াটুলি সংলগ্ন সড়ক হতে আহসান মঞ্জিল, ইসলামপুর ও জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়মুখী সড়ক ও সড়কের মোড় (ইন্টারসেকশন) প্রশস্ত করে নিরবিচ্ছিন্নভাবে যান চলাচল উপযোগী যোগাযোগ ব্যবস্থা সৃষ্টির ওপর গুরুত্বারোপ করেন।

এরপর ঢাদসিক মেয়র জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয় সংলগ্ন পথচারী সেতুর উপর-নিচ ঘুরে ঘুরে এর ব্যবহার উপযোগিতা প্রত্যক্ষ করেন এবং প্রয়োজনীয় দিকনির্দেশনা দেন।

এছাড়াও ঢাদসিক মেয়র এ সময় সম্পত্তি কর্মকর্তাকে এই সড়ক অন্তর্জাল সৃষ্টির লক্ষ্যে সরকারি-বেসরকারি বিভিন্ন প্রতিষ্ঠান ও ব্যক্তি কর্তৃক দখল করা বিভিন্ন অবৈধ স্থাপনা উচ্ছেদ করার নির্দেশ দেন।

এ সময় অন্যান্যের মধ্যে করপোরেশনের প্রধান প্রকৌশলী সালেহ আহম্মেদ, অঞ্চল-৪ এর আঞ্চলিক নির্বাহী কর্মকর্তা মো. হায়দর আলী, ৩৭ নম্বর ওয়ার্ড কাউন্সিলর মো. আব্দুর রহমান মিয়াজী, তত্ত্বাবধায়ক প্রকৌশলী কাজী মো. বোরহান উদ্দিন, সম্পত্তি কর্মকর্তা মো. মুনিরুজ্জামান, প্রধান নগর পরিকল্পনাবিদ মো. সিরাজুল ইসলাম, অঞ্চল-৪ এর নির্বাহী প্রকৌশলী মো. হারুনর রশীদ প্রমুখ উপস্থিত ছিলেন।

এই বিভাগের আরও খবর


ফেসবুকে আমরা