আসন্ন কায়েত পাড়া ইউনিয়ন পরিষদ নির্বাচনকে কেন্দ্র করে প্রার্থীরা নিজের জনপ্রিয়তা যাচাইয়ের জন্য মাঠ ঘাট চষে বেড়াচ্ছেন। তফসিল ঘোষণার পর বিভিন্ন এলাকা,সাংস্কৃতিক, ধর্মীয় উৎসবে যোগ দিয়ে নিজের উপস্হিতি জানান দিচ্ছেন। চায়ের স্টলে চলছে আলোচনা-সমালোচনা। কে পাচ্ছে ট্রাম কার্ড? এ নিয়ে চলছে কথা বলাবলি। রূপগঞ্জ উপজেলার গুরুত্বপূর্ণ একটি ইউনিয়ন কায়েতপাড়া। জাতীয় ভোট থেকে শুরু করে সকল ভোটে এই ইউনিয়নের গুরুত্ব অপরিসীম। কে হবে এই ইউনিয়নের চেয়ারম্যান তা নিয়ে চলছে জল্পনা কল্পনা।
কায়েতপাড়া ইউনিয়নে জনগনের অভিবাবক হতে চান মিজানুর রহমান মিজান। তিনি নারায়ণগঞ্জ জেলা পরিষদের সদস্য ও রংধনু গ্রুপের পরিচালক। কায়েতপাড়া ইউনিয়নের প্রতিটি ওয়ার্ডের স্কুল-কলেজ, রাস্তা-ঘাট, মসজিদ মাদ্রাসা সহ বিভিন্ন ধর্মীয় স্থানে রয়েছে তার সাহায্যর হাত। মিজানুর রহমান মিজান বলেন, আমি জনগনের সেবায় নিজেকে বিলিয়ে দিতে চাই। রাজনীতি করি মানুষের সেবা করার জন্য জনগনের মাল লুটপাট করার জন্য নয় আল্লাহ আমাকে অনেক দিয়েছেন, আর বড় কথা হলো “মানব সেবাই পরম ধর্ম”।
এলাকাবাসীসূত্রে জানা যায়, মিজানুর রহমান ছোট বেলা থেকেই জনগণের পাশে ছিলেন। তার মতো যোগ্য প্রার্থী চেয়ারম্যান হলে ইউনিয়নের সকল স্তরের জনগণের জন্য সুবিধা হবে।
মিজানুর রহমান বলেন, নিবার্চন সুষ্ঠ হলে জনগন আমাকে ভোট দিবে আমি জয়ের ব্যাপারে আশাবাদী। আমি জয়ী হলে কায়েত পাড়া ইউনিয়নকে নিয়ে যেতে চাই আধুনিকতার উচ্চ শিখরে। বঙ্গবন্ধুর আদর্শ নিয়ে কাজ করে যাচ্ছি। আমার চাওয়া পাওয়ার কিছু নেই। সবসময় নিজেকে জনকল্যাণে কাজ করে যেতে চাই।
কায়েত পাড়া ইউনিয়নের জনগণের প্রতি মিজানুর রহমান মিজান বলেন আগামী ১১ নভেম্বর নিবার্চনে আনারস মার্কায় ভোট দিয়ে আমাকে নিবার্চিত করে জনগণের সেবা করার সুযোগ দিন।