স্টাফ রিপোর্টারঃ মহামারী করোনাভাইরাসের পরিস্থিতি মোকাবিলায় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বার বার নির্দেশনা দিয়েছেন, জনগণের ভোটে নির্বাচিত জনপ্রতিনিধিরা যেন জনগণের পাশে থাকেন। কিন্তু সমালোচিত হয়েছেন অনেক জনপ্রতিনিধি। ত্রাণ সামগ্রী আত্মসাতসহ নানা অভিযোগ উঠেছে অনেকের বিরুদ্ধে। ঠিক তেমনি বাদ যায়নি নারায়ণগঞ্জ সিটি কর্পোরেশনের ২২নং ওয়ার্ড কাউন্সিলর সুলতান আহমেদ। তাদের বিরুদ্ধেও রয়েছে ত্রান নিয়ে নানা অভিযোগ। এবং ত্রানের দাবীতে অসহায় দরিদ্র মানুষগুলো রাস্তায় নেমে বিক্ষোভ মিছিল সহ কাউন্সিলর অফিস ঘেরাও পর্যন্ত করেছিল। তবুও তেমন সহযোগীতা পায়নি অসহায় গরীব মানুষগুলো।
এমন সমালোচনার মধ্যে ২২নং ওয়ার্ড কাউন্সিলর সুলতান আহমেদ যখন অসহায় দরিদ্র মানুষের পাশে ছিল না তখন জীবনের ঝুঁকি নিয়ে মহামারীতে ২২নং ওয়ার্ডবাসীর পাশে এসে দাঁড়িয়েছে নারায়ণগঞ্জ জেলা যুবলীগ নেতা খান মাসুদ। তিনি করোনা মোকাবিলায় প্রধানমন্ত্রীর নিবেদিত কর্মী হিসেবে এক প্রান্ত থেকে অন্য প্রান্তে খাদ্য সহায়তা নিয়ে মানুষের দ্বারে দ্বারে পৌঁছে দিয়েছেন।
এছাড়াও করোনা ভাইরাস প্রতিরোধে সচেতনতা মূলক প্রচারনা ও মাস্ক বিতরণ, খাদ্য ও নগদ অর্থ বিতরণ, নিজে মাইক হাতে নিয়ে ওয়ার্ডের অলি-গলিতে সচেতনতামূলক মাইকিং, সামাজিক দূরত্ব বজায় রাখা সহ সরকারি স্বাস্থ্যবিধি মেনে চলার পরামর্শ দিয়েছেন। এবং অলি-গলিতে জীবাণুনাশক ওষুধ ছিটিয়েছেন। এবং সাধারণ মানুষের পাশে ছিলেন।
করোনা ভাইরাসের দ্বিতীয় ধাপে লকডাউন ঘোষণা পরও তিনি নিরলসভাবে কাজ করে গেছেন। এবং কর্মহীন অসহায় মানুষেরও পাশে ছিলেন জেলা যুবলীগ নেতা খান মাসুদ। অসহায় কর্মহীন মানুষের মাঝে খাদ্য ও ত্রাণ সামগ্রী বিতরণ করেছিল। পবিত্র মাহে রমজান উপলক্ষেও অসহায় কর্মহীন মানুষের মাঝে ঈদ সামগ্রী বিতরণ করেছে। একইসঙ্গে সমাজের বিত্তবানসহ সকল শ্রেনী পেশার মানুষকে এ দুর্যোগময় পরিস্থিতিতে এগিয়ে আসার আহ্বান জানান যুবলীগ নেতা খান মাসুদ।
এ অবস্থা মানবিক দৃষ্টিকোন থেকেই মানুষের পাশে থাকা তরুণ প্রজন্মের এই দানবীর এই কর্মী বান্ধব নারায়ণগঞ্জ জেলা যুবলীগ নেতা খান মাসুদকে আসন্ন সিটি করপোরেশন নির্বাচনে ২২ নং ওয়ার্ড কাউন্সিলর হিসেবে দেখতে চায় স্থানীয় ওয়ার্ডবাসী।